মারজান এবং তামিম ছাড়াও আরো সাত থেকে আটজন গুলশান হামলায় জড়িত ছিলো বলে তথ্য পেয়েছে পুলিশ। তবে মারজানকে গ্রেফতার করা গেলেই গুলশান হামলার ঘটনায় তার ভূমিকা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে। দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে একথা জানান কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান।
এদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, মারজান তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের ছাত্র হলেও দীর্ঘদিন অনুপস্থিত ছিলো। মারজানের বাবা নিজামউদ্দীনকে এরই মধ্যে আটক করেছে স্থানীয় পুলিশ। কাউন্টার টেররিজম প্রধান মনিরুল ইসলাম বলছেন, প্রয়োজনে বাবাকে আরো জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
Read More News