মঙ্গলবার রাজধানীর কল্যাণপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে নিহত হন জঙ্গি আবদুল্লাহসহ আরো আট জঙ্গি। নিহত দিনাজপুরের জঙ্গি আবদুল্লাহর লাশ গ্রহণ করবেন না বলে জানিয়েছেন তাঁর বাবা সোহরাব আলী।
সোহরাব আলী জানান, ছেলের জঙ্গির কর্মকাণ্ডের কথা তাঁর পরিবারের কেউ কিছু জানে না। এ সময় তিনি দেশ ও জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে বলেন, ছেলের লাশ তাঁর পরিবার গ্রহণ করবে না।
সোহরাব আলীর পাঁচ ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে আবদুল্লাহ চতুর্থ। গ্রামের বল্লভপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে হিলির একটি মাদ্রাসায় ভর্তি হন আবদুল্লাহ। সেখানে এক বছর পড়ার পর নওগাঁর সাপাহারের একটি মাদ্রাসায় পড়তে যান তিনি। এর পর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের দেবই কাজীরবাগ আলীম মাদ্রাসায় দাখিল এবং আলিম পর্যন্ত লেখাপড়া করেন তিনি।
Read More News
আবদুল্লাহর বড় ভাই নূর ইসলাম বলেন, এক বছর আগে থেকে আবদুল্লাহ পরিবারের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ বন্ধ করে দেয়। কিন্তু মোবাইল ফোনে প্রায়ই কথা বলত সে। এ ছাড়া তার সঙ্গে আমাদের আর কোনো যোগাযোগ ছিল না।